Hot Posts

6/recent/ticker-posts

নেপাল দুতাবাসের ঢাকা মিশনের উপ-প্রধান রহনপুর -সিঙ্গাবাদ ট্রানজিট পয়েন্ট পরিদর্শন

 নেপাল দুতাবাসের ঢাকা মিশনের উপ-প্রধান রহনপুর -সিঙ্গাবাদ ট্রানজিট পয়েন্ট পরিদর্শন

গোমস্তাপুর (চাঁপাই নবাবগঞ্জ)  প্রতিনিধি: বাংলাদেশ -ভারত -নেপাল ট্রানজিট পয়েন্টের রহনপুর রেলওয়ের শেষ প্রান্ত  বাঙ্গাবাড়ি শিবরামপুর পরিদর্শন করেছেন নেপাল দুতাবাসের ঢাকা মিশনের উপপ্রধান মিসেস ললিতা শীলওয়াল। 

বরেন্দ্রকন্ঠ
রহনপুর -সিঙ্গাবাদ ট্রানজিট পয়েন্ট পরিদর্শন - বরেন্দ্রকন্ঠ

বৃহষ্পতিবার(১২ ডিসেম্বর) বিকেলে রেলওয়ের মোটর ট্রলি যোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে শিবরামপুর পয়েন্টে পৌছান তিনি। সেখানে বাংলাদেশের জিরো পয়েন্ট ঘুরে দেখেন। এ সময় ১৬ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাঙ্গাবাড়ি বিওপি’র সদস্যরা অতিথিদের বরণ করেন।

এ সময় নেপাল দুতাবাসের ঢাকা মিশনের দ্বিতীয় সচিব মিস ইয়োজানা বামজান, বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ শাখার উপপরিচালক  মিহরাবুর রশিদ খান ও রহনপুর রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী মাষ্টার মো: মামুনুর রশিদ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দ্রর হয়ে বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ট্রানজিট ব্যবহার করে রাসায়নিক সার আমদানী করে থাকে নেপাল ।

 এ সময় নেপাল দুতাবাসের ঢাকা মিশনের উপপ্রধান ললিতা শীলওয়াল সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশের এ ট্রানজিট পয়েন্টটি তাদের একটি নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ। তিনি এ রুটটি তাদের দেশের জন্য একটি সহজ ও সাশ্রয়ী ট্রানজিট রুট এবং এ রুট ব্যবহার করে তারা লাভবান হচ্ছে। এ জন্য তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ শাখার উপপরিচালক মো: মিহরাবুর রশিদ খান জানান, বাংলাদেশ রেলওয়ের আওতায় আন্ত:দেশীয় যোগাযোগের জন্য  ৫ টি ট্রানজিট ইন্টারচেঞ্জ পয়েন্টের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর ও দিনাজপুরের বিরল। তাই গুরুত্ব বিবেচনায় কিভাবে এ পয়েন্ট দিয়ে বানিজ্য বাড়ানো যায় এজন্যই আজকের এ পরিদর্শণ।

প্রসঙ্গত: ১৯৭৮ সালে ৪২ কিলোমিটার ভারতীয় অংশের ট্রানজিট নিয়ে পণ্য পরিবরহন করে থাকে নেপাল।

Post a Comment

0 Comments